নগ্ন দেহে শিশুদের দিয়ে চিত্র আর্ট করে রেহানা ফাতিমা জেল হাজতে

তিরুবনন্তপুরম: নগ্ন দেহে শিশুর তুলির টান। এরকমই এক ভিডিও আপলোড কর চর্চায় উঠে আসেন কেরলের আন্দোলনকারী রেহানা ফাতিমা। এই ভাইরাল ভিডিও বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয় অশ্লীলতার।শনিবার এই মামলায় অভিযুক্ত রেহানা এবার এরনাকুলাম পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করলেন। একদিন আগেই সুপ্রিম কোর্ট থেকে তাঁর জামিনের আর্জি খারিজ করা হয়। তারপরে তিনি নিজেই আত্মসমর্পণ করলেন।

ফাতিমা তাঁর অর্ধনগ্ন দেহে শিশুদের ছবি আঁকার ভিডিওটি আপলোড করার পর থেকেই শিরোনামে উঠে এসেছেন। এবার সেই ভিডিওর কারণেই তাঁকে পকসো আইনে আওতায় গ্রেফতার করা হয়েছে।প্রসঙ্গত, বিজেপি ওবিসি মোর্চা নেতা এ ভি অরুন প্রকাশ ফাতিমার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। পাশাপাশি থিরুভাল্লার পাথানামথিট্টা জেলার পুলিশও তথ্য প্রযুক্তি আইন এবং জুভেনাইল জাস্টিস আইনের আওতায় মামলা দায়ের করে।

২৪ জুলাই গ্রেফতারের আগেই জামিন পেয়ে যান ফাতিমা। কিন্তু তাঁর আবেদন কেরল হাইকোর্ট বরখাস্ত করে দেয়। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে অভিযোগ তোলা হয়, ভিডিওটিতে যৌন তৃপ্তির জন্য বাচ্চাদের দেখানো হয় অশ্লীল এবং কুরুচিকরভাবে। এছাড়াও বলা হয়, এই ভিডিওটি শিশুদের অপব্যবহার করতে উৎসাহ যোগাচ্ছে।প্রসঙ্গত, বিজেপি ওবিসি মোর্চা নেতা এ ভি অরুন প্রকাশ ফাতিমার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। পাশাপাশি থিরুভাল্লার পাথানামথিট্টা জেলার পুলিশও তথ্য প্রযুক্তি আইন এবং জুভেনাইল জাস্টিস আইনের আওতায় মামলা দায়ের করে।

২৪ জুলাই গ্রেফতারের আগেই জামিন পেয়ে যান ফাতিমা। কিন্তু তাঁর আবেদন কেরল হাইকোর্ট বরখাস্ত করে দেয়। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে অভিযোগ তোলা হয়, ভিডিওটিতে যৌন তৃপ্তির জন্য বাচ্চাদের দেখানো হয় অশ্লীল এবং কুরুচিকরভাবে। এছাড়াও বলা হয়, এই ভিডিওটি শিশুদের অপব্যবহার করতে উৎসাহ যোগাচ্ছে।
ফাতিমার জামিন বাতিল করা হলে, তিনি সুপ্রিম কোর্টের শরণাপন্ন হন। শীর্শ আদালতে তিনি দাবি তোলেন যে তাঁর বিরুদ্ধে করা এই মামলা ভারতীয় সংবিধানের আর্টিকেল ২১ অনুসারে, তাঁর মৌলিক অধিকারগুলি এবং স্বাধীনতা ও সম্মানকে লঙ্ঘন করেছে। সুপ্রিম কোর্টের এই পিটিশনে ফাতিমা জানান, মহিলাদের নগ্নতাকে কখনোই অশ্লীল বলে গণ্য করা যেতে পারে না।
পসকো আইনের ১৩ নম্বর ধারাকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে তিনি তাঁর পাল্টা অভিযোগে বলেন, যে তাঁর ভিডিওত কোনও রকম যৌন আবেদনমূলক ছবি বা অশ্লীলতা তুলে ধরা হয়নি। ভিডিওটিতে বাচ্চারা কোনও রকম অভিব্যক্তি ছাড়াই ছবি আঁকছে। তাই কোনোভাবেই বলা যায় না যে, এটিতে বাচ্চাদের যৌন তৃপ্তির জন্য ব্যবহার করা হয়েছে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Follow by Email
YouTube
Instagram
WhatsApp