মেয়ে কোথায়, জানতে চাওয়ায় বৃদ্ধকে রট দিয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত করলো বখাটেরা

রফিকুল ইসলাম ,বিভাগীয় সম্পাদক:

সুনামগঞ্জ, ০৬ অক্টোবর- সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে মেয়েকে ঘর থেকে তুলে নিয়ে কোথায় রেখেছে তা জানতে চাওয়ায় বৃদ্ধ বাবাকে রড দিয়ে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে। সোমবার (৫ অক্টোবর) রাতে মেয়েটির বাবা আনোয়ার আলীকে (৬৫) আলীগঞ্জ বাজারের কলোনির ভাড়া বাসা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর তাকে রড দিয়ে পিটিয়ে আহত করে একই উপজেলার পাইলগাঁও ইউনিয়নের গুতগাঁও গ্রামের আংগুর মিয়ার ছেলে শামীম এবং তার লোকজন।আনোয়ার আলী জানান, হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার রাজনগর গ্রামের এক ব্যক্তির বাড়িতে কাজ করতো তার মেয়ে। গত ৩০ সেপ্টেম্বর বিকেলে ওই বাসা থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর থেকে আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। বিগত সাত বছর আগে নবীগঞ্জ উপজেলার রাজাবাজ গ্রামের কবির মিয়ার সঙ্গে মেয়ের বিয়ে হয়েছিল। গত দু’বছর হলো কবির মিয়া তার মেয়েকে তালাক দিয়ে দেয়।এরপর তার ১ ছেলে নিয়ে মেয়ে বাবার বাড়িতে অবস্থান করে।

সুনামগঞ্জ, ০৬ অক্টোবর- সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে মেয়েকে ঘর থেকে তুলে নিয়ে কোথায় রেখেছে তা জানতে চাওয়ায় বৃদ্ধ বাবাকে রড দিয়ে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে। সোমবার (৫ অক্টোবর) রাতে মেয়েটির বাবা আনোয়ার আলীকে (৬৫) আলীগঞ্জ বাজারের কলোনির ভাড়া বাসা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর তাকে রড দিয়ে পিটিয়ে আহত করে একই উপজেলার পাইলগাঁও ইউনিয়নের গুতগাঁও গ্রামের আংগুর মিয়ার ছেলে শামীম এবং তার লোকজন।আনোয়ার আলী জানান, হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার রাজনগর গ্রামের এক ব্যক্তির বাড়িতে কাজ করতো তার মেয়ে। গত ৩০ সেপ্টেম্বর বিকেলে ওই বাসা থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর থেকে আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। বিগত সাত বছর আগে নবীগঞ্জ উপজেলার রাজাবাজ গ্রামের কবির মিয়ার সঙ্গে মেয়ের বিয়ে হয়েছিল। গত দু’বছর হলো কবির মিয়া তার মেয়েকে তালাক দিয়ে দেয়।এরপর তার ১ ছেলে নিয়ে মেয়ে বাবার বাড়িতে অবস্থান করে। তখন থেকেই মেয়েকে উত্ত্যক্ত করতো শামীম। সোমবার সন্ধ্যায় শামীমের কাছে মেয়ের বিষয়ে জানতে চাইলে তাদের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে আনোয়ার আলীকে রড দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। ঘটনাটির একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, মেয়ের বাবার হাতে, পিঠে ও পায়ে রডের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। নির্যাতনের কথা স্বীকার করে আনোয়ার আলী বলেন, আলীগঞ্জ এলাকার বাসা থেকে তাকে গুতগাঁও গ্রামের শামীম, লিটন, লিয়াকত ও আক্কাইসহ আরও দুজন মিলে ধরে নিয়ে গিয়ে রড দিয়ে পিটিয়েছে। তিনি জানান ঘটনাটি তিনি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ৪ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যকেও জানিয়ে কোনো প্রতিকার পাননি। তার মেয়ে কোথায় আছে তিনি তা জানেন না। পাইলগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী মো. মখলুছ মিয়া জানান যে, এ ঘটনাটি তাকে কেউ জানায়নি। জগন্নাথপুর থানার ওসি তদন্ত মো. মুসলেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। জগন্নাথপুর থানার এসআই আরিফ রেজা বলেন, শামীম ও তার লোকজনদের ধরতে রাত থেকেই অভিযান চালানো হয়েছে। তার বাড়ি ঘেরাও করেও তাকে পাওয়া যায়নি। স্থানীয়রা জানান যে, শামীম এলাকায় বখাটে, সন্ত্রাসী এবং মাদকসেবী হিসেবে পরিচিত। চুরি-ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। থানায় বেশ কয়েকটি মামলাও রয়েছে তার নামে।

তখন থেকেই মেয়েকে উত্ত্যক্ত করতো শামীম। সোমবার সন্ধ্যায় শামীমের কাছে মেয়ের বিষয়ে জানতে চাইলে তাদের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে আনোয়ার আলীকে রড দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। ঘটনাটির একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, মেয়ের বাবার হাতে, পিঠে ও পায়ে রডের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। নির্যাতনের কথা স্বীকার করে আনোয়ার আলী বলেন, আলীগঞ্জ এলাকার বাসা থেকে তাকে গুতগাঁও গ্রামের শামীম, লিটন, লিয়াকত ও আক্কাইসহ আরও দুজন মিলে ধরে নিয়ে গিয়ে রড দিয়ে পিটিয়েছে। তিনি জানান ঘটনাটি তিনি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ৪ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যকেও জানিয়ে কোনো প্রতিকার পাননি। তার মেয়ে কোথায় আছে তিনি তা জানেন না। পাইলগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী মো. মখলুছ মিয়া জানান যে, এ ঘটনাটি তাকে কেউ জানায়নি। জগন্নাথপুর থানার ওসি তদন্ত মো. মুসলেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। জগন্নাথপুর থানার এসআই আরিফ রেজা বলেন, শামীম ও তার লোকজনদের ধরতে রাত থেকেই অভিযান চালানো হয়েছে। তার বাড়ি ঘেরাও করেও তাকে পাওয়া যায়নি। স্থানীয়রা জানান যে, শামীম এলাকায় বখাটে, সন্ত্রাসী এবং মাদকসেবী হিসেবে পরিচিত। চুরি-ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। থানায় বেশ কয়েকটি মামলাও রয়েছে তার নামে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Follow by Email
YouTube
Instagram
WhatsApp