করোনা জয়ী মোঃ আল আমিন এর আনন্দময় অভিজ্ঞতা
মোঃ আল আমিনঃ-
কৃতজ্ঞতাঃ নির্দিষ্ট একটা দূরত্ব বজায় রেখে করোনা রোগীর সাথে যোগাযোগ করলে করোনা ছড়ায় না। আমার মা জীবন বাজী রেখে সেবা দিয়ছেন।আমার মামা পিতৃতুল্য দায়িত্ব পালন করেছেন। স্ত্রী দুরে থেকে ফোোনে সব সময় সাহস জুগিয়েছেন।অন্যান্য যারা জেনেছেন সবাই খোজ নিয়েছেন। আমার অফিস কলিগন, আমার অফিস সুপারিয়রগন আমাকে পরিবারের সদস্য হিসেবে যা করনীয় সব করেছেন। অর্থ, সাহস, দোয়া তারা সব করেছেন। বিশেষ করে আমার বস খালিদ ভাই, রাজেস দাদা, সগির ভাই, অহিদুল ভাই,আমার জিএম স্যার, ম্যানেজার স্যার রেজাউল ইসলাম ও আমার অন্যান্য কলিগগন সার্বিক খোজ নিয়েছেন।আমি এতোটাই ভাগ্যবান যে আমার করোনায় প্রতিবেশীরা খুবই দায়িত্বশীল আচরন করেছেন। আমার মহল্লার মসজিদের ইমাম সাহেব মুসুল্লীদের সাথে নিয়ে দুর থেকে কথা বলেছেন, সাহস যুগিয়েছেন, আমার খবর শোনা মাত্র ৩টি মসজিদ মাদ্রাসায় দোয়া করেছেন। বাসা লকডাউন থাকার কারনে প্রতিদিন কেউ না কেউ খোজ নিতেন। বিশেষকরে সফিক ভাই, রফিকভাই, কামাল ভাই, আনোয়ার ভাই, আরও অনেকে। খাবার, ঔষুধ, টাকাপয়সা সব খবর, থানা প্রশাসন এম্বুলেন্স, ও যে কোন সমস্যার জন্য ফোন দিতে বলতেন্, আমার চিকিতসায় উপজেলা ডাঃ শানতনু কুমার সাহা স্যার, ও ডাঃ নুসরাত ম্যাডাম অকল্পনীয় সেবা দিয়েছেন। সাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে ডাঃ গন ফোন দিতেন। এতো মানুষের দোয়া ও প্রচেষ্টায় আল্লাহতায়ালা রহমত করে সুস্থ্য করে দিয়েছেন। আমি সবার প্রতি কৃতজ্ঞ।।